নবান্ন উৎসব মূলত বাংলার অন্যতম প্রাচীন কৃষি-উৎসব। নতুন ধানের প্রথম ফলন ঘরে তোলার আনন্দকে কেন্দ্র করে এ উৎসবের জন্ম। আসুন আমরা ঈশ্বরের শত আশীর্বাদ ও অনুগ্রহের জন্য আজকের দিনে তাকে ধন্যবাদ জানাই।
মহান আশার তীর্থযাত্রার অনুষ্ঠানে দ্বিতীয় দিনের অধিবেশনে ভারতীয় শিক্ষাবিদ ও আধ্যাত্মিক প্রশিক্ষক ড. বীণা মনোজ “ ঈশ্বরের প্রেম ও জীবন প্রতিফলিত করা “ এই মূলভাবের উপর একটি অধিবেশ পরিচালনা করেন।
সংলাপ এবং আন্তঃধর্মীয় সম্প্রীতির প্রতি জোরালো সমর্থন জানিয়ে, কুচিংয়ের আর্চবিশপ সাইমন পোহ, গুরুত্ব দিলেন - একসাথে চলার এবং "অন্যান্য ধর্ম" হিসেবে নয় বরং বিবেচনা করতে "প্রতিবেশী ধর্ম" হিসেবে।
একশত বিশ বছর পূর্তি ঈশ্বরের এক মহাশীর্বাদ। ইটালী থেকে আগত পিমে মিশনারী ফাদারগণ আন্ধারকোঠাতে প্রথম পাহাড়িয়া আদিবাসীদের দীক্ষা দিয়ে এখানে ১৯০৪ খ্রিস্টাব্দে ধর্মপল্লী স্থাপন করেছিলেন।
২৭ নভেম্বর থেকে ৩০ নভেম্বর ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ ,মালয়েশিয়ার পেনাং – এ অনুষ্ঠিত মহান আশার তীর্থযাত্রার সন্মেলনের দিকে আমরা এগিয়ে চলছি। এশিয়া, এ সাধারণ বিশ্বাস নয় বরং বিশ্বাসের বীজ রোপণের এক পবিত্র ভূমি ।
এশিয়ার বিভিন্ন দেশের একহাজার জনের বেশি ক্যাথলিক প্রতিনিধি দীর্ঘ বিশ বছর পরে মহাদেশীয় পর্যায়ে “মহান আশার তীর্থযাত্রায় “ অংশ নিতে মালোশিয়ায় পেনাং – এ একত্রিত হচ্ছেন।
এশিয়ার বিভিন্ন দেশের বিশপ, যাজক, ভক্তজনগণকে একত্রিত করে এই অনুষ্ঠানের উদ্দেশ্য হলো বিচক্ষণতা, সংলাপ, উদ্যাপন এবং এশিয়ার মন্ডলীর জন্য এক আশাব্যঞ্জক পথরেখা নির্ধারণ করা।
ফাদার জের্ভাস আজ থেকে সকল মানুষের আত্মার পরিত্রাণের জন্য কাজ করবে। তিনি আমাদের মধ্যে থেকেই উঠে এসেছেন তাই সেও দুর্বল কিন্তু আপনাদের প্রার্থনার গুণে সে শক্তিশালী হয়ে উঠবে।