পোপ ফ্রান্সিসের জীবন ছিল দারিদ্রতায় পূর্ণ; যা তিনি মৃত্যুর পরেও প্রমাণ করে গিয়েছেন। শুধু কথাই বলেননি, তাঁর জীবনাদর্শ দ্বারা দেখিয়েছেন যে তিনি একজন নিখাঁদ ভালো মানুষ ও একজন সাধু ব্যক্তি ছিলেন।
বিশ্ব যুব ক্রুশ, জুবিলী ক্রুশ নামেও পরিচিত। এই ক্রুশ ১৯৮৪ খ্রিস্টাব্দে সাধু পোপ দ্বিতীয় জন পল বিশ্ব যুবাদের হাতে তুলে দেন; যা এখন বিশ্ব যুব দিবসে ব্যবহার করা হচ্ছে।
যুব দিবসের মূল কেন্দ্র হচ্ছে যুব ক্রুশ। যুব দিবস পালনের উদ্দেশ্য যুব ক্রুশ এক ধর্মপ্রদেশে হতে আরেক ধর্মপ্রদেশে যাত্রা করে কড়া নাড়ে প্রত্যেক যুবাদের হৃদয়ে।
শিক্ষকগণ সমাজের বিবেকের মতো দন্ডায়মান। দক্ষ মানবসম্পদ তৈরীতে শিক্ষকের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। শিক্ষকের অবহেলায় যেন কোন শিক্ষার্থী ঝরে না পরে। শিক্ষকগণই শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানে থেকে সমাজে বিদ্যমান বৈষম্য দূরীকণের মাধ্যমে সুন্দর একটা শান্তিপূর্ণ আবাসস্থল উপহার দিতে পারে।
বিবাহিত জীবনে প্রবেশের পূর্বে উপযুক্ত সঙ্গী নির্বাচন ও বিবাহ পরবর্তী জীবনে বিশ্বস্থতার সহিত জীবন-যাপন করা ও আর্দশ পরিবার গড়ে তোলার জন্য এই কোর্স বিশেষ প্রয়োজন।
যারা হস্তার্পণ সাক্রামেন্ত গ্রহণ করবে আজ থেকে তোমরা হয়ে উঠবে পরিপূর্ণ খ্রিস্টান এবং একই সাথে তোমরা পবিত্র আত্মাকে লাভ করে তোমরা হয়ে উঠবে বলশালী। তোমাদের উচিত পবিত্র আত্মার প্রেরণায় পথ চলা ও সেই ভাবে জীবন-যাপন করা।
ওয়াইসিএস হলো ধর্মপল্লীর প্রাণ। আমরা নিজেরা প্রাণবন্ত থেকে নিজেদের ধর্মপল্লীকে প্রাণবন্ত করবো। আমরা যেন আমাদের হৃদয়ে যীশুকে স্থান দেই এবং আমাদের হৃদয়ের সকল কথা, সকল ব্যাথা ও আনন্দ যীশুর সাথে সহভাগিতা করি।
ঈশ্বরের পরিকল্পনা সত্যিই অসাধারণ। তিনি এই সিস্টারগণকে অত্র এলাকার মানুষের ধর্মীয় ও নৈতিক গঠন দানের জন্য প্রেরণ করেছেন। আমরা প্রত্যেকে যেন তাদের সাথে সহযোগিতা করি।