আদর-শাসন আর বিশ্বস্ততার জায়গা হলো বাবা। বাবার মাধ্যমেই সন্তানের জীবনের শুরু। একজন সন্তান বাবার ঋণ কখনো পরিশোধ করতেও পারে না। সেই বাবার প্রতি সম্মান জানাতে বিশ্বজুড়ে পালিত হয় বিশ্ব বাবা দিবস।
প্রথম বিশ্ব যদ্ধের সময় মা মারীয়া সাধবী লুসিয়া, ফ্রান্সিসকো এবং জাসিন্তাকে দেখা দিয়ে বলেছিলেন বিশ্বের শান্তির জন্য প্রার্থনা করতে। যেন এই রোজারী মালা প্রার্থনার মধ্য দিয়ে বিশ্বে শান্তি প্রতিষ্ঠিত হয়।
এ সময়ে শিশুদের কোনোভাবেই ঘরের বাইরে বের হতে দিতে হবে না। শিশুরা যেন দুপুর ১২টা থেকে ৩টা পর্যন্ত ছায়ায় মধ্যে বা ঘরের মধ্যে থাকে। একইসাথে প্রচুর পরিমাণে পানিসহ তরল খাবার গ্রহণ করতে সকলকে আহ্বান করেন।